নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana এর অর্থ জানুন বাংলায়

 

নাম > ব্রীষবাহনা
Advertisement


নাম : ব্রীষবাহনা, Vrishavahana
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
ব্রীষবাহনা, Vrishavahana অর্থ: যার যার বাহন ষাঁড় আছে
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 1
রাশি : মেষ রাশি
নক্ষত্র : কৃতিকা
Read this page in English..

ব্রীষবাহনা, Vrishavahana এর অর্থ
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana হবে আশা করা যেতে পারে যে এই মানুষগুলি সাধারণত উচ্চাকাঙ্খী হবে তাদের কর্মক্ষেত্রে। সাধারণত এদের জীবনের প্রধান লক্ষ্য হবে এদের ভবিষ্যৎ কে উজ্জ্বল করে তোলা। আবার এই চিন্তাভাবনার বিপরীত দিকে গিয়ে তারা সাধারণত সারাক্ষন রঙ্গ তামাশা করতে পছন্দ করবে এবং অন্যকে খুশি দিয়েই হয়তো তারা খুশি হতে পারবে। তাদের নিজেদের জীবনে এই জাতকেরা হয়তো ক্ষণস্থায়ী আনন্দে উন্মত্ত হতে বেশি পছন্দ করবে। যে মানুষদের নাম ভ দিয়ে শুরু হবে তারা হয়তো কোনো অন্য দেশে গিয়ে শিক্ষা অর্জন করার একটা ভালো সুযোগ পাবে। এই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত একটি অসাধারণ ক্ষমতা থাকে নিজেদের পড়াশোনার জগতের চারপাশে একটি কাল্পনিক গন্ডি তৈরী করে নেয়ার। এই মানুষদের এই গুনের ফলেই হয়তো তারা যে কোনো সৃজনশৈলীর জগৎকে নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানিয়ে ফেলতে পারবে এবং নিজেদের কাজের জায়গায় সাফল্য লাভ করবে। তবে সাধারণত এই মানুষদের রসবোধ খুবই অতুলনীয় হয় এবং এর জন্য এরা অনেক খ্যাতি অর্জন করে। যেহেতু তারা হয়তো কথা বলতে খুবই ভালোবাসে সেহেতু সাধারণ মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করার কাজে তারা হয়তো খুবই পটু হবে। যে কোনো কাজ ভালো ভাবে সুসম্পন্ন করার জন্য হয়তো তারা নিজেদের শারীরিক জোরের থেকে নিজেদের মানসিক বিচারশক্তির ওপর বেশি নির্ভর করে। শারীরিক দিক থেকে এই মানুষদের হয়তো মাঝে মধ্যেই সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তবে জীবনের আর সব দিকে হয়তো তারা সুখী হবে। যদিও এই নামের প্রভাবে থাকা মানুষেরা তাদের চারপাশে অনেক মানুষকে দেখতে পাবে তবে তা সত্ত্বেও হয়তো মাঝে মাঝে তাদের হবি এক লাগবে।

Advertisement


ব্রীষবাহনা, Vrishavahana এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা 7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে জাতকদের নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের জীবনের সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে খুব ভালো ভাবে অবগত হবে। তারা হয়তো তাদের লেনদেনের ব্যাপারে একটু বেশিই সৎ হবে। তারা সাধারণত খুবই খোলা মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের মনের কথা কারোর সামনে প্রকাশ করতে হয়তো কোনো কুন্ঠা বোধ করবে না। সাধারণত তারা অত্যন্ত রকম সোজাসুজি ভাবে সব কাজ করতে পছন্দ করবে তবে তাদের এই ব্যবহারে হয়তো কখনো কখনো অন্যরা খুবই আহত হবে। তবে এই মানুষেরা সাধারণত সেই বিষয়ে কোনো ভাবেই মাথা ঘামায় না। যে জাতকদের এই নাম হয় সেই জাতকেরা হয়তো দৃঢ় সংকল্পের মানুষ হয়। যে ব্যক্তিরা এই শ্রেণীর মধ্যে পরে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত বীরত্বের অনেক গুণ দেখা যায়। এই মানুষদের আরেকটি লক্ষ্যকরণীয় স্বভাব হলো তাদের মধ্যে হয়তো বেশ অনেকটা আত্মবিশ্বাস থাকবে যা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে। এই জাতকদের মধ্যে হয়তো মাঝে মধ্যেই একটু কর্তৃত্ব ফলানোর প্রবণতা দেখা যাবে। তারা সাধারণত অন্যদের ছোট করতে খুবই মজা পাবে। এই মানুষেরা হয়তো বস্তুবাদী মানসিকতার হবে। যে মানুষদের নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও অবদান নিয়ে খুবই গর্ব করে। এই মানুষেরা হয়তো জন্ম থেকেই নেতৃত্ব করতে পারবে আর এইভাবেই সুখ লাভ করবে। তাদের জন্য সাফল্যের সিঁড়িটা সাধারণত খুবই লম্বা হবে। তবুও তারা হয়তো অকৃতজ্ঞ হবে এবং তাদের যারা সাহায্য করেছে তাদের প্রতি সাধারণত একটুও কৃতজ্ঞতা দেখাবে না। তারা হয়তো আবেগপ্রবণ হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অপর লিঙ্গের মানুষদের সাথে খুব সহজেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারে। তারা হয়তো অপর লিঙ্গের মানুষদের খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে বা উল্টোটাও দেখা যেতে পারে।

নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana বা (কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে যার যার বাহন ষাঁড় আছে. এই নাম 37 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম ব্রীষবাহনা, Vrishavahana হয় সেই মানুষেরা সাধারণত কোনো নাম করা ব্যক্তিত্ব হয় যাকে হয়তো অন্যরা এক ডাকে চিনে ফেলতে পারবে অনেক লোকের মধ্যে থেকে। এই দিক থেকে হয়তো এই নাম যে মানুষদের হয় তাদের খুবই সৌভাগ্যশালী মনে করা যেতে পারে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত একটি স্নেহময় ব্যক্তিত্ব দেখা যাবে যার জন্য তারা হয়তো অন্য সকল মানুষদের থেকে আলাদা হবে। তাদের হয়তো গরীব ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য খুব মন কাঁদবে। তারা হয়তো সত্যিই বিপর্যস্থ মানুষদের পাশে থাকতে চায় ও তাদের সাহায্য করতে চায়। সুতরাং তাদের এই উদ্যোগের দ্বারা তারা হয়তো অনেক মানুষের সাহায্য করতে পারবে। এই নামের মানুষেরা সাধারণত চায় যে আর সবার দৃষ্টি যেন সব সময় তাদের দিকে থাকুক। তারা হয়তো চাইবে যে অন্যেরা যেন সব বিষয়ে তাদের ওপর নির্ভর করুক। এই কারণেই হয়তো তাদের কর্ম জীবনে তারা সাফল্য অর্জন করতে পারে। এই নামের মানুষদের মধ্যে অত্যন্ত মনোমুগ্ধকারী হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তারা সাধারণত খুবই নির্ঝঞ্ঝাট মানুষ হয় এবং হয়তো খুব সহজেই কোনো গুরুতর সমস্যাকে সহজ করে তুলতে পারে। সুতরাং তাদের মধ্যে হয়তো যে কোনো পরিস্থিতিকেই বিপদমুক্ত করার ক্ষমতা থাকে। এই মানুষেরা যদি জীবনে খুব বেশি মাত্রায় সাফল্য অর্জন করতে শুরু করে তাহলে হয়তো আকস্মিকভাবে তাদের অধঃপতন ঘটারও খুব বেশি সম্ভাবনা থেকে যায়। সুতরাং তারা যখন সাফল্যের চূড়ায় থাকবে তখন তাদের উচিত খুব দৃঢ় প্রকৃতির হওয়ার ও নিজেদের অবদানের জন্য গর্ব না করার সাধারণত। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবা মূলক কাজে যোগদান করা উচিত। এর সাহায্যে হয়তো তারা সম্মান ও খাতির অর্জন করতে পারবে।





Advertisement


নামের অর্থ জানুন

নামের অর্থ

Advertisement

নাম খুজুন

নাম খুজুন




জর্ম তারিখ অনুযায়ী নাম সার্চ







Advertisement

Advertisement